আমাদের দেশের দরিদ্র জনসাধারনের অধিকাংশই গ্রামে বাস করে। এ দরিদ্র জন সাধারনের পক্ষে শহরে গিয়ে দীর্ঘ দিন মামলা- মোকাদ্দমা চালানো অত্যন্ত কঠিন ব্যাপার সুতরাং গ্রাম পযায়ে যদি ঝগড়া বিবাদের মিমাংসা ও মামলা মোকদ্দমা নিস্পত্তির ব্যবস্থা থাকে তাহলে তারা অনেক বিড়ম্বনা ও খরচের হাত থেকে অব্যাহতি লাভ করতে পারে। দ্রুত বিচার কাযের ফলে ঝগড়া - বিবাদের তীব্রতা ও ব্যাপকতা বহুলাংশে কমে যায় এবং তা গ্রামের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে সাহায্য করে। বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর প্রথম কয়েক বছর যদিও ইউনিয়ন পযায়ে স্থানীয় বিচার কায করার কোন ক্ষতা ছিল না কিন্তু গ্রাম আদালত অর্ডিন্যান্স ১৯৭৬ এর মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদ গুলোকে পুনরায় বিচার কায সম্পাদনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। বিচার নিস্পত্তিমূলক ও সহজলভ্য করার উদ্দেশ্যেই এ আদালতের প্রবর্তন করা হয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস